মৃত ব্যক্তিকে ট্রেনে কোনও চিকিত্সা পরিষেবা দেওয়া হয়েছিল কিনা, তা জানতে চাইলে আরপিএফ ইন্সপেক্টর ডিকে রানা জানান যে বিষয়টি সম্পর্কে তিনি কিছুই জানতেন না। প্ল্যাটফর্ম এবং জিআরপি অফিস স্যানিটাইজ করা হয়েছে। মুম্বই থেকে গত মঙ্গলবার লখনউ আসে একটি শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন। ওই ট্রেনে স্বামী ও এক আত্মীয়কে নিয়ে ফেরেন এক মহিলা। কিন্তু ট্রেনের মধ্যেই মৃত্যু হয় ওই মহিলার ফটোগ্রাফার স্বামীর।
সোমবার রাতে ট্রেনে উঠে ঘুমিয়ে পড়েন মুম্বইয়ের গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়ার সামনে পর্যটকদের ছবি তোলার কাজ করা ওই ব্যক্তি। মঙ্গলবার সকাল ৮.৩০-তেও তাঁর ঘুম না ভাঙায় স্ত্রী ভয় পেয়ে যান। ট্রেন লখনউয়ে পৌঁছলে সেখানে ওই ব্যক্তিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ডাক্তার। পরে তাঁর করোনা পরীক্ষার ফল পজিটিভি আসে। ওই কোচে থাকা অন্য় যাত্রী, ডাক্তার এবং আরও যারা মৃতদেহের সংস্পর্শ এসেছেন, তাঁদের সবাইকে কোয়ারনাটিন করা হয়েছে।