যদি কারো জ্বর-কাশি-শ্বাসকষ্ট জাতীয় সমস্যা পরিলক্ষিত হয়, তিনি আইইডিসিআরে ফোন করবেন। ফোনে শুনে যদি মনে হয় এটা করোনাভাইসের লক্ষণ, তবে আইইসিডিআরের পক্ষ থেকে তার কাছে গিয়ে নমুনা সংগ্রহ করা হবে। সেই নমুনা ঢাকার আইইডিসিআরের ল্যাবে পরীক্ষা করা হবে। পরীক্ষায় যদি করেনাভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায় তাহলে হাসপাতালের ভর্তি করা হবে। করোনাভাইরাসের লক্ষণ মনে করে সরাসরি আইইডিসিআরে চলে যাওয়া যাবে না। এটাই আইইডিসিআরের বা সরকারের স্পষ্ট নির্দেশনা।