নভেল করোনাভাইরাস আক্রান্ত ও সন্দেহভাজন রোগীদের চিকিৎসার জন্য বগুড়া সরকারি মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে আইসোলেশন ইউনিটকে প্রস্তুত করা হলেও পাঁচ হাজার পিপিই-র চাহিদা দিয়ে একশটি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
আড়াইশ শয্যার হাসপাতাল হলেও নিয়ম মেনে প্রতিটি বিছানার মধ্যে দুই মিটার দূরত্ব দিতে গিয়ে ১২০ জনের জন্য বেড সাজাতে পেরেছেন তারা।
বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শফিক আমিন কাজল জানান, ১২০ জনের জন্য করোনাভাইরাসের সন্দেহভাজন রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৩০ জনের চিকিৎসক প্যানেল করা হয়েছে।