করোনার প্রবেশদ্বার নাক মুখ চোখ

ঢাকা টাইমস প্রকাশিত: ২২ মার্চ ২০২০, ১১:১৭

করোনাভাইরাস বিশ্বব্যাপী মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে করে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগে সাধারণ উপসর্গ হিসেবে জ্বর, সর্দি এবং শ্বাসকষ্ট দেখা যায়। কিছু ক্ষেত্রে মাংসপেশীর ব্যথা, বারবার থুতু সৃষ্টি এবং গলায় ব্যথা দেখা যেতে পারে। এই রোগ সাধারণত সংক্রমিত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির মাধ্যমে সৃষ্ট বায়ুকণা বা ড্রপলেট থেকে ছড়ায়। এছাড়া সংক্রমিত ব্যক্তির জীবাণু হাঁচি-কাশির কারণে বা জীবাণুযুক্ত হাত দিয়ে স্পর্শ করার কারণে পরিবেশের বিভিন্ন বস্তুর পৃষ্ঠতলে লেগে থাকলে এবং সেই ভাইরাসযুক্ত পৃষ্ঠতল অন্য কেউ হাত দিয়ে স্পর্শ করে নাকে-মুখে-চোখে হাত দিলে করোনাভাইরাস নাক-মুখ-চোখের শ্লেষ্মাঝিল্লী দিয়ে দেহে প্রবেশ করে। আক্রান্ত হওয়ার ২-১৪ দিনের মধ্যে উপসর্গ দেখা দেয়। গড়ে ৫ দিনের মধ্যে উপসর্গ দেখা যায়। হাঁচি-কাশির মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ানোর ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছে থাকা মানুষের এতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। মানবদেহের নাক, মুখ ও চোখকে বলা হয় জীবাণুর প্রবেশদ্বার। করোনা ভাইরাসও আমাদের দেহে নাক, মুখ ও চোখের মাধ্যমে প্রবেশ করে। বিভিন্ন কণিকার মাধ্যমে নাসারন্ধ্রে প্রবেশের পর খুব দ্রুতই এ ভাইরাস মানুষের গলায় প্রবেশ করে। এরপর করোনা ভাইরাসের বহিরাবরণে আমিষের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং তার জেনেটিক গঠন পরিবর্তন করে মানব কোষে প্রবেশের উপযুক্ত হয়। করোনাভাইরাস প্রবেশের পর করোনা ভাইরাস মানব কোষের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এবং নিজের বংশ বৃদ্ধি করে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us