করোনাভাইরাস নিয়ে দেশে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সেই সঙ্গে নিজের এবং পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষার বিষয়ে নানা প্রশ্নও তৈরি হচ্ছে। যেহেতু করোনাভাইরাসের সংক্রমণ খুব দ্রুত হয়, তাই ইতোমধ্যে ভাইরাসটিতে যারা আক্রান্ত হয়েছেন কিংবা লক্ষণ দেখা দিয়েছে তাদের আইসোলেশন কেমন হওয়া উচিত, সেটা জানা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় এটিকে ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী মহামারি ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। চলমান পরিস্থিতিতে বিশ্বের অনেক দেশের নাগরিকই সেলফ-আইসোলেশনে যাচ্ছেন। আইসোলেশনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, ভাইরাসটি যাতে না ছড়ায় এবং যিনি আইসোলেশনে যাচ্ছেন তিনি যাতে সুস্থ হয়ে উঠতে সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসা পান।
সেলফ-আইসোলেশন ও সেলফ-কোয়ারেন্টাইন
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই ‘আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন’— এ দুটি শব্দের বহুল ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। কোয়ারেন্টাইন তাদের জন্য যারা হয়তো সুস্থ, তবে ভাইরাসটির সংস্পর্শে গিয়ে থাকতে পারেন। কোয়ারেন্টাইনে তাদের পর্যবেক্ষণে রাখা হয়।